Wednesday, October 26, 2022

হাবুদের প্রথম দেখা, ছোটগল্প, আলমগীর হোসেন

 নিরব ও নিভৃতে শ্রান্ত দিন শেষে ক্লান্ত হাবু এখনও মধ্যরাতে অস্থির হয়ে নিজের উপাধানকে চোখের জ্বলে ভাসিয়ে দেয় । ভাসাবেইনা বা কেন – মিতালী নামটি যে ওর হৃদয়ও মন্দিরের স্থান সংকটে থাকা ছোট্ট ডায়েরীর একমাএ পাতায় গেথে আছে । হাজারও স্মৃতির গভীরে ডুবে থাকা হাহাকার করা ভেতরে, হাবুর যখন মিতালীকে মনে পড়ে, নিজের অজান্তেই এখনও প্রথম দেখার সেই দৃশ্যগুলো বর্ণনা করতে থাকে ।


কোন এক ঈদের আগে ফুটন্ত প্রেমের বহিঃপ্রকাশ করার জন্য মিতালীর মোবাইল থেকে আসা কলের বাজনা বেজে ওঠে হাবুর মোবাইলে । 

মিতালীঃ      নিজের অজান্তেই তোমার আস্যের ছবি আমি আমার হৃদয়ে এঁকেছি , সেটাকে বাস্তবে মিলিয়ে দেখতে চাই । 

হাবুঃ    তো চলে এসো-না……তাহলেই তো মিলিয়ে নিতে পারবে ।

মিতালীঃ    তাহলে আসছি ………।

হাবুঃ    আচ্ছা ঈদের আগে আসছো…তো……

মিতালীঃ    তো কি??

হাবুঃ    ঈদ মোবারক করবা তো তুমি আমার সাথে …????

মিতালীঃ    দেখা যাক, আসি তো আগে …

হাবুঃ    অপেক্ষায় রইলাম তোমার………


দৃশ্যের বাইরের এমনই অদৃশ্য শক্তি সম্পন্ন ওই ভালবাসা, কে জানে ওটার গভীরতা কতটুকু । হাজারও    প্রতিবন্ধকতা, দূরত্ব পাড়ি দিয়ে মিতালী একদিন হাজির হয়ে যায় হাবুর শহরে । হাবু তখনও নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত । 

মিতালীঃ    কোথায় তুমি...??

হাবুঃ    রুম – এ 

মিতালীঃ    আমি চলে এসেছি ...

হাবুঃ    কোথায়??

মিতালীঃ    তোমার শহরে ।


একদিকে আনন্দের সাগরে ডুবে থাকা হাবুর কাছে অন্যদিকে যেন মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়েছে । খুবই দ্রুত তৈরী হয়ে চলে গেল মিতালীর কাছে । 

হাবু অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে আছে মিতালীর দিকে । পৃথিবীর সব সৌন্দর্য যেন ভর করেছে মিতালীর উপর ।

হাবুঃ    তুমি ছবি থকেও অনেক সুন্দর । 

মিতালীঃ    তোমার যে ছবি আমি আমার হৃদয়ে একেছি তার থকেও তুমি অন্যরকম । তোমার দুইটা জিনিস আমার কল্পনার একেবারে বাইরে চলে গেছে...

হাবুঃ    কোন দুইটা জিনিস...??

মিতালীঃ    তোমার লুকিংটাতে এতটা আবেগ জড়িয়ে আছে যে বলে শেষ করা যাবে না । আর তোমার ঠোঁট দুইটা এততাই আবেগী যে ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না । 


গড়াই নদী তিরের বালুচরে হাবুর একে দেওয়া ভালবাসার ছোট্ট ঘর বন্ধ থেকে খোলা চোখে অবাক বিস্ময়ে দেখছিল মিতালী ।


সারাদিনের ঘণ্টার পর ঘন্টা যেন মিনিটের মত কেটে গেল ওদের । চারিদিকে নেমে এল আলোহীন ছায়া । 

মিতালী যাবে না সেদিন, থেকে যাবে হাবুর শহরে । যেই শহরের বাতাসে ছড়িয়ে আছে হাবুর শরীরের গন্ধ, মিতালী যেন ওই বাতাসে সানন্দে এতদিন পরে স্বস্থির নিঃশ্বাস নিচ্ছিল । ভালবাসার বিন্দুমাত্র আনন্দ উপভোগ না করা হাবুর কাছে আশেপাশের সবকিছু যেন নতুন সজ্জায় সাজানো মনে হচ্ছিল । আকাশের চাঁদ তাঁরা যেন তাদের অপরূপ, নতুনভাবে ছড়ানো শুরু করেছিল । তারপরও আধারের আগমনীতে নতুন চিন্তা চেপে বসল হাবুর মাথায় । ডেকে পাঠাল কাছের বন্ধু সাম্যকে । সাম্য আসার আগ মুহূর্তে হাবু মিতালীকে বলল অচেনা এই শহরে কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করলে তারা ভাই-বোন বলে একে-অপরকে পরিচয় দিবে ।

সাম্যঃ   কি হয়েছে হাবু ...??

হাবু সবকিছু খুলে বলল সাম্যকে ......

সাম্যঃ    তাহলে হোটেল দেখি চল......

হাবুঃ    চলো.........


শহরের এক কোনে কোন এক নির্জন জায়গায় সিট ফাঁকা হোটেলের সন্ধান মিলিলো । হাবুর ইচ্ছা ছিল হোটেলে মিতালী একা থাকবে । হঠাৎই.........

মিতালীঃ    এত বড় একটা রাত, আমি তোমার শহরে, তোমায় ছাড়া থাকতে পারব না । 

এরকমই হাজারো ভালবাসায় ভরা অভিমানী কথা হচ্ছিল ওদের মাঝে । হঠাৎ-ই হটেল মালিক ওদের সম্পর্কের কথা জানতে চায়...

সাম্যঃ    অ্যাংকেল ওরা স্বামী-স্ত্রী 

পরিশ্রান্ত দিন শেষে খুঁজে পাওয়া রাত্রি যাপনের জায়গাটুকুও চলে যায় । অন্য কোনভাবে একই শহরে কিন্তু দুই প্রান্তে কেটে যায় ওদের রাত ।

প্রথম দেখায় হাজারো স্মৃতির জন্ম দিয়েছিল হাবু । সপ্ন দেখেছিল জীবন বাঁধারও । 

প্রথম দেখার সেই স্মৃতিকে বুকে নিয়ে এখনও পথপানে চেয়ে থাকে হাবু, এখনও আশায় বুক বেধে আছে হয়তো কোন একদিন নতুন, অচেনা কোন নাম্বার থেকে আশা কলে হাবুর মোবাইলটা বেঁজে উঠবে, আর ওপাশ থেকে ভেসে আসবে মিতালীর সেই চিরচেনা, আবেগী, ভালবাসাময়, মধুর কণ্ঠস্বর । কারন সেদিনের সেই সবকিছু আজ শুধুই স্মৃতি । 





Tuesday, October 25, 2022

জীবন থেকে নেওয়া - আলমগীর হোসেন

 কেউ আসবে জেনে অপেক্ষা করা, আর আসবে না জেনেও অপেক্ষা করা, দুটির মধ্যে পার্থক্যটা আকাশ আর পাতালের । 

-আলমগীর হোসেন । 


থমকে যাওয়া কষ্টের কাছে পরাজিত হয়েও নতুন আকাঙ্ক্ষায় বাঁচতে চাওয়া জীবনগুলো হয়তো প্রিয় মানুষগুলোর কল্পনায় আঁকা সপ্নের কিঞ্চিত পরিমাণকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার অদম্য এক নেশায় নিজেকে ব্যস্ত রাখে । কিন্তু অধিকারী মনে হওয়ার পরও না বলা কোন কিছু না পাওয়ার বেদনা মানুষকে পদে পদে করে রাখে সংকোচিত.........।।
-আলমগীর হোসেন । 


সৌন্দার্যের ভেতরও সুন্দর থাকে না, যদিনা সেটা সেইভাবে অনুভুতসম্পন্ন হয় । একেক চোখে এক-এক মনোমুগ্ধকর সৌন্দার্যের মাঝেও এমনকিছু হৃদয়স্পর্শী সুদৃশ্য, প্রকৃতি নিজের বৈশিষ্টে ফুটিয়ে তোলে যেটা যেকারো মনে দোলা দিয়ে যেতে পারে । সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার আকাশচুম্বী এই অস্বাভাবিক ক্ষমতা আছে বলেই হয়তো তোমাতে মুগ্ধ পৃথিবী আজও চলমান । আর তারই পুনরাবৃত্তি করতে চাঁদটাও আজ নতুন মাধুর্য নিয়ে জ্বলা শুরু করেছে সৌন্দর্যের মাঝে বিচিত্রতা আনা ওই সুবিশাল আকাশের বুকে ......।।
-আলমগীর হোসেন । 


প্রচণ্ড দাবদাহের পর অশান্ত প্রকৃতির বুকে নেমে এসেছে অনাবিল বৃষ্টির ছোঁয়া । নিজেকে বিলীন করে সেই সংস্পর্শে প্রকৃতির প্রতিটি সৃষ্টি নিঃস্তব্দতার সাথে নিচ্ছে শান্তির পরশ । জীবন্ত হতে সুরু করেছে প্রানহীন সবকিছু । প্রকৃতির প্রতিটি খেলায় কেমন যেন সৌন্দর্যের অপরূপ বৈচিত্রে পরিপূর্ণ ......।।
-আলমগীর হোসেন । 



সেই অভিমানটাই করা উচিত যার জন্য প্রিয়জন প্রিয় থেকে অধিক আপন হতে পারে । বাকিটা জীবন যদি শুধুই আক্ষেপে কাটে সামান্য কিছু ভুলের জন্য তাহলে সেই অপূরণীয় ক্ষতির ভার কে নেবে !!!!!! যেখানে প্রতিটা মুহূর্ত জীবনের অনেক মূল্যবান ......।।
-আলমগীর হোসেন । 


অনেক কিছুর পরে পেতে শুরু করেছি সেই স্বর্গীয় সুখ যেটার উৎস পৃথিবীতে একটাই হতে পারে । অপূর্ণতা রয়ে যায় অনেক বড় কিছু পেলেও কিন্তু “মা” যেখানে পরিপূর্ণ, যার অভিমানী কথাগুলোও ভালবাসাময় । তোমায় অনেক ভালবাসি “মা” । সবসময় আসতে ইচ্ছে করলেও অনুভূত বড়মানের কষ্টগুলো শুধু তোমার সংস্পর্শেই শান্তিতে পরিণত হয় কারন যে “মা” পৃথিবীতে একমাত্র তুমিই ওই মানের আপনজন ।
-আলমগীর হোসেন । 
 

নির্দেশনামূলক কিছু কথাই পাল্টে দিতে পারে ছোট্ট এই জীবন চলার পথকে, যার ভেতর লুকিয়ে থাকতে পারে কল্পিত সপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার অদম্য শক্তি । এমন কিছু কথা কখনো কোনভাবেই বলা উচিত নয় যার জন্য সুন্দর, আনন্দঘন কিছু মুহূর্ত কারো জীবন থেকে নষ্ট হয়ে যায়..........।।
-আলমগীর হোসেন । 


কোলাহল থেকে নীরাবতায় যেতে থাকলে যাদের অস্তিত্ব ভেতরে অনুভূত হতে থাকে আর নিঃস্তব্দতায় পুরোটাই দখল করে নেয় তারাইতো প্রিয়জন, যাদের করা কিছু ছেলেমানুষিভাব, আবেগী কিছু কথা বেঁচে থাকার মাঝে নতুন কিছুর সঞ্চার করে ।
অপরিচিত থেকে আপনজনের জায়গাগুলো কেড়ে নেওয়া মানুষগুলোকে সময়ের কালস্রোতে হারানোর ভয়ও, যে কাউকে মাঝে মাঝে অনেক কষ্ট দেয়, করে তোলে বিষণ্ণও......।।
-আলমগীর হোসেন । 


মানসিক প্রশান্তির চেয়ে বড় শান্তি পৃথিবীতে হয়তো দ্বিতীয়ত নেই, যেখানে মূল্যহীন সবকিছুকে মনে হয় মহামূল্যবান । বিমর্ষতাপূর্ণ সময়গুলো প্রিয়জনের সংস্পর্শে তৃপ্তিকরে রূপান্তরিত হলে সবকিছুর মাঝে এক অনাবিল শান্তি পাওয়া যায়, সবকিছুই যেন নিজের সজ্জাকে হারিয়ে নতুন বৈচিত্র্য ধারন করে.........।।
-আলমগীর হোসেন । 


অপেক্ষার প্রহর গুণে কাটানো রাতটার পরে অপরূপ সূর্যোদয়যুক্ত প্রকৃতির সৌন্দার্যকে উপেক্ষা করার পরও প্রতিটা সময় নতুন করে স্মৃতির পাতা হিসেবে জীবন অভিধানে যুক্ত হতে পারে সেটা হয়তো কারও কল্পনাতেও থাকতে পারে না ।
দিনটার দেওয়া শোভাময় সৌন্দার্যকে বদলে দিয়ে চমকপ্রদ করার জন্য তোমাদেরকে(তুমি এবং তোমার ইচ্ছা) অনেক ধন্যবাদ ......।।(কল্পনা)
(সময়কে উপহাসিত করে মানুষ কল্পনার কতটাই না গভীর রাজ্যে বাস করে । আসলে কিছু কিছু কল্পনা থাকে যেগুলো কখনও কোনভাবেই সত্য হতে পারে না.........।।)
-আলমগীর হোসেন । 


কিছু কিছু কথা, আকার ইঙ্গিতের জন্য মানুষের চিরন্তন কিছু আশা আকাঙ্ক্ষারও পরিবর্তন হতে পারে, স্মৃতি হিসেবে লিপিবদ্ধ হতে পারে এমন কিছু কল্পিত স্বপ্নও সুপ্ত অবস্থায়ই রয়ে যায়.........।।
-আলমগীর হোসেন । 


পৃথিবীতে যে জিনিসের জন্ম শুধু ভালবাসা পাওয়ার জন্য হয়েছে তাকে শুধু ভালবাসা দিয়েই আটকে রাখা উচিত । হয়তো মানুষ তার জন্যই এতোটা মরিয়া । তবে হ্যাঁ, ভালবাসা থেকে অভিমানও কিন্তু আসতে পারে .........।।
-আলমগীর হোসেন । 


প্রতিটা মুহূর্তের পেছনে যার প্রতিচ্ছবি লুকিয়ে থাকে, কল্পনার পুরোটা জুড়ে যে ভেসে থাকে সারাক্ষণ, ভালবাসাময় অভিমানও তার উপর করা যেতে পারে ......।।
-আলমগীর হোসেন । 


বলতে না চাইলেও, না বলা কিছু কথা নিজের অজান্তে বলা হয়ে যেতে পারে তাকেই, যাকে সে অনেক বেশি পরিমাণে ভালবাসে............।।
-আলমগীর হোসেন । 


অদৃশ্য কিছু বিষয়কে পাত্তা না দেওয়া মানুষেরাও কিছু একটার জন্য হতে পারে অনেক বেশি তৃষ্ণার্ত, হতে পারে নিজের কাছে উপহাসিত....…।।
-আলমগীর হোসেন । 


আকাশের মতো এতোটা বিশাল যে মানুষ তার "মনকে" বানাতে পারে, মহামানব হিসেবে পৃথিবীর বুকে অনন্তকাল সেতো টিকে থাকতেই পারে ...।।
-আলমগীর হোসেন । 


জীবনের অর্থ কি???
ছোট্ট জীবনের অর্ধেকতো প্রায় শেষ করে ফেলেছি, কিন্তু অর্জনের খাতা সেটাতো একেবারেই শূন্য । এতোদিন, এখনো ভাবছি নিজের জন্য কিছু করতে হবে, হয়তো সেটার জন্যই এতোটা ব্যস্ত আছি । কিন্তু কিছুদিন পর............। তার পরতো পাড়ি জমাতে হবে নতুন এক দেশের জন্য । আমার পাওয়াটা তাহলে কোথায় ............!!!!!!!
-আলমগীর হোসেন । 


দৃশ্যের বাইরেও এমন কিছু অদৃশ্য শক্তি থাকে যার জন্য একজন মানুষও অপরিচিত থেকে অতি আপন হতে পারে, হতে পারে জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ।
-আলমগীর হোসেন । 


মানুষের সব আনন্দের মুহূর্তগুলো আসলেই খুব দ্রুত শেষ হয়ে যায়......।
-আলমগীর হোসেন । 


প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দার্যের মাঝে তুমি (লজ্জাবতী) আর এক রহস্যময়ী অপরূপ সুন্দরী যে কিনা......।।
তোমার তুলনা হয় না...
-আলমগীর হোসেন । 
  

অপেক্ষার প্রহর শেষে প্রিয়জনের মুখ থেকে খুশির কোন খবর শুনতে পেলে আসলেই অসাধারণ এক তৃপ্তিতে মন ভাল হয়ে যায়.........।।
-আলমগীর হোসেন । 


ইচ্ছার সময় স্পর্শ না পাওয়া কোন মানুষের জন্য যদি পৃথিবীকে শূন্য শূন্য মনে হতে পারে, সে কখনও তার জন্য সাধারন হতে পারে না…।।
-আলমগীর হোসেন । 


যার সাথে কথা বলে দিন শুরু করলে দিন তার নিজের রূপ বদলিয়ে অন্য রূপ নিতে পারে, রাতের চাঁদ আকাশে অন্য ছন্দে হাঁসতে পারে, বৃষ্টি তার রিমঝিম রূপে পৃথিবীকে দিতে পারে অনাবিল শান্তি তার স্থান তো সেখানেই হওয়া উচিত যেটার জন্য সে যোগ্য । অপরিসীম শক্তিময় ভালবাসা যে কাউকে বদলে দিতে পারে ......।।
-আলমগীর হোসেন । 


মানুষ যা আশা করে তা কখনও সময়মত হয় না । মজার বিষয় হল তারপরও মানুষ আশায় বুক বেধে থাকে........।।
-আলমগীর হোসেন । 


কোন কিছু চলে যেতে থাকলে মানুষ তার মাহাত্ন্য বুঝতে শুর করে,,,,,,,আর চলে গেলে পুরোটা বুঝতে পারে..............।।
-আলমগীর হোসেন । 


রাত গভীর হওয়ার সাথে সাথে চারিদিকের নিস্তব্দতা বাড়তে থাকার সাথে রয়েছে যেন জীবনের আর এক গভীর মিল......।।
-আলমগীর হোসেন । 


কোলাহলপূর্ণ দিনের শেষে অন্ধকারের সাথে যখন চারিদিকে নিস্তব্ধতা বাড়তে থাকে, তখনই মনে পড়তে থাকে নিশ্চিন্তে কেটে যাওয়া সেই রাতগুলোর কথা......।।
-আলমগীর হোসেন । 


প্রকৃতির সবকিছুই নিখুতভাবে সজ্জিত তারপরও সবকিছুর মাঝেই কিছু একটা রহস্য লুকিয়ে আছে......।।
-আলমগীর হোসেন । 


ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ-ই প্রকৃত মানুষ ।
-আলমগীর হোসেন । 


দিগন্ত বিস্তৃত প্রতিটি মানুষ সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত । শুন্যে থেকে চলন্ত রাস্তার দিকে তাকালে দেখা যায় প্রতিটা দিন তাদের কাছে আসলেই কতটা ক্ষুদ্র ।
-আলমগীর হোসেন । 


স্বল্পমাত্রার হলেও সুন্দর জীবনের কোন মুহূর্তকে নষ্ট করা উচিত নয় ।
-আলমগীর হোসেন । 


প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দার্য শুধু গ্রামের মাঝেই সীমাবদ্ধ, শহরে তার কোনো প্রতিচ্ছবি নেই ।
-আলমগীর হোসেন । 


বিরক্তিপুর্ণ জীবনের মাঝের সুখের কিছূটা সময় অনেক মধুর হয় ।
-আলমগীর হোসেন । 


যোগ্যতা অর্জন করার পরও প্রতিযোগীতার এইযুগে প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করতে না পারায় হল জীবনের পরম বাস্তবতা ।
-আলমগীর হোসেন । 


মা, মাটি, মাতৃভূমি যার সবার উপরে মা, প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের আর এক অপরূপ সৃষ্টি। যার জন্য স্বল্পমাত্রার জীবন এত বৈচিত্র্যময় সেই মাকে জানাই হাজার সালাম। পৃথিবীর আলো দেখা প্রতিটি সন্ত্বানের একান্ত কর্তব্য তার মাকে ভালবাসা ।
-আলমগীর হোসেন । 


মানুষের জীবন আসলে কি??? যে কোন সময় যে কোন ভাবে বাক নিতে থাকে..সৃষ্টিকর্তা তার এই অপরূপ সৃষ্টির মাঝে কেন এত রহস্য লুকিয়ে রেখেছেন???
-আলমগীর হোসেন । 


অর্থ বলে পৃথিবীর বুকে বুকে যদি কিছু না থাকত তাহলে মেধাবীরা হয়তো তাদের মেধা দিয়ে পৃথিবীকে আরও সুন্দর ভাবে সাজাতে পারত......।।
-আলমগীর হোসেন । 


"মা” তুমি এমন একটি শব্দ যে তোমায় নিয়ে রচনা লিখলে আমার খাতার পাতা শেষ হয়ে যাবে । তোমার জন্য পৃথিবীতে এসে, তোমাকে পেয়ে আমি ধন্য । তোমাকে অনেক ভালবাসি মা, অনেক অনেক ভালবাসি।
-আলমগীর হোসেন ।  






Sunday, October 23, 2022

Armstrong number in python

 

Check if a number is Armstrong or not in python

In [1]:
152  is not a armstrong number.

Armstrong number from a to b in python

In [3]:
Enter the first value of the range: 1
Enter the last value of the range: 1234567
Armstrong numbers from  1  to  1234567  are: 
1 2 3 4 5 6 7 8 9 153 370 371 407 1634 8208 9474 54748 92727 93084 548834 

Perfect Numbers in Python

 

Perfect Number in Python

In [9]:
Ente the number: 8128
8128  is a perfect number.

Perfect numbers from n to m

In [10]:
Perfect numbers from  1  to  8128 : 
1 6 28 496 8128